রাজশাহীর তানোর উপজেলায় অবৈধ সেচ মটরের পরিত্যক্ত বোরিংয়ে পড়ে দুই বছর বয়সী শিশু সাজিদ হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি উঠেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, এটি কোনো নিছক দুর্ঘটনা নয়; বরং দীর্ঘদিনের অবহেলা, দায়িত্বহীনতা ও অনিয়মের পরিণতি।
সাজিদের মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে-এই ঘটনার দায় কি এখানেই শেষ হবে? নাকি দায়ীদের আইনের আওতায় আনা হবে?
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তানোর উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া এলাকায় অবস্থিত অবৈধ সেচ মটরের একটি পরিত্যক্ত বোরিংয়ে পড়ে গুরুতর আহত হয় শিশু সাজিদ। দীর্ঘ ৩২ ঘন্টা উদ্ধার অভিযানের পর তাকে উদ্ধার করা হলেও শেষ পর্যন্ত তার প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
অভিযোগ রয়েছে, জমির মালিক কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত তমির উদ্দিনের ছেলে কছির উদ্দিনের জমিতে অবৈধভাবে সেচ মটর স্থাপন করা হয়েছিল। পাশাপাশি পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ প্রদানকারী সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও বোরিং খননের সঙ্গে জড়িতদেরও দায় রয়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
এ ঘটনায় জড়িতরা যেন আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে যেতে না পারে, সে জন্য তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ও সচেতন নাগরিকরা। তাদের মতে, শিশু সাজিদের মৃত্যু অবহেলার দায়ে সংঘটিত একটি অপরাধ।
ঘটনার পর অভিযুক্ত কছির উদ্দিন আত্মগোপনে রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে করে তার দায় নিয়ে জনমনে আরও প্রশ্ন সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের একাংশ বলছেন, যদি তার কোনো দায় না থাকে, তবে তিনি কেন ঘটনার পরপরই আত্মগোপনে গেলেন?
এদিকে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। বিপদজনক ও পরিত্যক্ত বোরিংগুলো সুরক্ষিত করা এবং অবৈধ সেচ পাম্প উচ্ছেদে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তারা মনে করেন, রাষ্ট্র, সমাজ ও প্রশাসন-সবার সম্মিলিত দায়িত্ব রয়েছে এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্তের আশ্বাস দেওয়া হলেও এখনো পর্যন্ত মামলা ও গ্রেপ্তারের বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত অগ্রগতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
শিশু সাজিদের পরিবার ন্যায়বিচার পাবে কি না, নাকি অন্য ঘটনার আড়ালে এই ট্র্যাজেডি চাপা পড়ে যাবে-সে প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে জনমনে। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, দৃষ্টান্তমূলক বিচার না হলে ভবিষ্যতেও এমন মৃত্যুর পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।
এদিকে ধর্মপ্রাণ মানুষরা শিশু সাজিদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের জন্য ধৈর্য ধারণের দোয়া করছেন।
সচেতন মহলের প্রত্যাশা, এই ঘটনার মাধ্যমে অবৈধ সেচ পাম্প ও পরিত্যক্ত বোরিংয়ের ঝুঁকি চিহ্নিত করে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, যাতে আর কোনো শিশুকে এমন করুণ পরিণতির শিকার হতে না হয়।
জমিতে অবৈধভাবে সেচ মটর স্থাপন করাকারী কছির উদ্দিন ঘটনার পর থেকেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছেন বলে, নিশ্চিত করেছেন তানোর থানার ওসি মোঃ শাহীনুজ্জামান। এ ব্যপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন ওসি।
সাজিদের মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে-এই ঘটনার দায় কি এখানেই শেষ হবে? নাকি দায়ীদের আইনের আওতায় আনা হবে?
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তানোর উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া এলাকায় অবস্থিত অবৈধ সেচ মটরের একটি পরিত্যক্ত বোরিংয়ে পড়ে গুরুতর আহত হয় শিশু সাজিদ। দীর্ঘ ৩২ ঘন্টা উদ্ধার অভিযানের পর তাকে উদ্ধার করা হলেও শেষ পর্যন্ত তার প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
অভিযোগ রয়েছে, জমির মালিক কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত তমির উদ্দিনের ছেলে কছির উদ্দিনের জমিতে অবৈধভাবে সেচ মটর স্থাপন করা হয়েছিল। পাশাপাশি পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ প্রদানকারী সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও বোরিং খননের সঙ্গে জড়িতদেরও দায় রয়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
এ ঘটনায় জড়িতরা যেন আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে যেতে না পারে, সে জন্য তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ও সচেতন নাগরিকরা। তাদের মতে, শিশু সাজিদের মৃত্যু অবহেলার দায়ে সংঘটিত একটি অপরাধ।
ঘটনার পর অভিযুক্ত কছির উদ্দিন আত্মগোপনে রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে করে তার দায় নিয়ে জনমনে আরও প্রশ্ন সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের একাংশ বলছেন, যদি তার কোনো দায় না থাকে, তবে তিনি কেন ঘটনার পরপরই আত্মগোপনে গেলেন?
এদিকে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। বিপদজনক ও পরিত্যক্ত বোরিংগুলো সুরক্ষিত করা এবং অবৈধ সেচ পাম্প উচ্ছেদে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তারা মনে করেন, রাষ্ট্র, সমাজ ও প্রশাসন-সবার সম্মিলিত দায়িত্ব রয়েছে এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্তের আশ্বাস দেওয়া হলেও এখনো পর্যন্ত মামলা ও গ্রেপ্তারের বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত অগ্রগতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
শিশু সাজিদের পরিবার ন্যায়বিচার পাবে কি না, নাকি অন্য ঘটনার আড়ালে এই ট্র্যাজেডি চাপা পড়ে যাবে-সে প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে জনমনে। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, দৃষ্টান্তমূলক বিচার না হলে ভবিষ্যতেও এমন মৃত্যুর পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।
এদিকে ধর্মপ্রাণ মানুষরা শিশু সাজিদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের জন্য ধৈর্য ধারণের দোয়া করছেন।
সচেতন মহলের প্রত্যাশা, এই ঘটনার মাধ্যমে অবৈধ সেচ পাম্প ও পরিত্যক্ত বোরিংয়ের ঝুঁকি চিহ্নিত করে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, যাতে আর কোনো শিশুকে এমন করুণ পরিণতির শিকার হতে না হয়।
জমিতে অবৈধভাবে সেচ মটর স্থাপন করাকারী কছির উদ্দিন ঘটনার পর থেকেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছেন বলে, নিশ্চিত করেছেন তানোর থানার ওসি মোঃ শাহীনুজ্জামান। এ ব্যপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন ওসি।
আলিফ হোসেন